THIS IS PURELY A POLITICAL BLOG OF LEFT ORIENTED PEOPLE OF WEST BENGAL. ITS AIM AND OBJECTIVE IS TO FIGHT AGAINST IMPERIALISTS, THEIR STOOGES, RIGHT REACTIONARIES, PSEUDO INTELLECTUALS, ANTI-NATIONAL TERRORIST OUTFITS AND UPHOLD DEMOCRATIC THINKING IN THE COUNTRY AND SAFEGUARD THE INTEREST OF WORKING CLASS AND TOILING MASSES.
Thursday, June 27, 2013
যে খুনের ঘটনায় সিপিএমের দক্ষিণ ২৪ পরগনা জেলা সম্পাদক সুজন চক্রবর্তীর নামে অভিযোগ দায়ের হওয়ায় বিরোধীরা সরব, তা আসলে মদের আসরে গোলমালের পরিণতি বলেই পুলিশি তদন্তে উঠে এসেছে! প্রাথমিক তদন্তে পুলিশের অনুমান, ছায়াসঙ্গীর দায়ের কোপেই মারা গিয়েছেন বারুইপুরের হাড়দা পঞ্চায়েত এলাকার কুড়ালি গ্রামের বাসিন্দা শিবরামবাবুকে।
শিবরামবাবুর ভাই সুজনবাবুর নামে অভিযোগ করলেও তাঁর মেয়ে সুপ্রীতি হত্যাকারী হিসেবে যার নাম বলছেন, সেই কানু সাঁপুই এলাকায় তৃণমূলের সক্রিয় কর্মী বলেই পরিচিত। সুপ্রীতির কথায়, “সে দিন দুপুর আড়াইটে নাগাদ কানুর বাড়ির পাশের এক প্রতিবেশী যুবক এসে আমাদের জানায়, বাবার গলা কেটে দেওয়া হয়েছে। আমরা কানুর বাড়িতে ছুটে যাই। মাদুরে মোড়া অবস্থায় বাবা আমার হাতে তাঁর মোবাইল ফোনটি দিয়ে বলেন, ‘কানু আমাকে মেরেছে।’ তার পরেই বেহুঁশ হয়ে যান।”
সঙ্কট যে ঘনাচ্ছে, তার পূর্বাভাস ছিল অনেক আগেই। আপৎকালে তবু দেখা গেল, প্রস্তুতি কিছুই নেই। এমনিতেই হিমশিম, উদ্বেগ বাড়ল বিডিওদের
কাজের নির্দিষ্ট ব্যাখ্যা ছাড়া গ্রাম পঞ্চায়েতের দায়িত্ব নিতে চাইছেন না অনেক বিডিও। নানা জেলার প্রশাসনিক মহলে আশঙ্কা, এই বিভ্রান্তির ফলে উন্নয়নের কাজ থমকে যাবে রাজ্যে।
অঙ্কন: ওঙ্কারনাথ ভট্টাচার্য
Courtesy: Anandabazar Patrika
অঙ্কন: ওঙ্কারনাথ ভট্টাচার্য
Courtesy: Anandabazar Patrika
The factionalism in the Trinamool Congress’s Birbhum unit has now become even more public and pronounced. Two of the factions — one led by district TMC president Anubrata Mondal and the other by Trinamool Congress MLA from Suri, Swapan Ghosh — recently approached the Calcutta High Court, asking it to determine which of them is the real TMC.- Hindustan Times
Wednesday, June 26, 2013
আদিবাসী তরুণীকে গণধর্ষণের অভিযোগ উঠল কালনার পূর্বস্থলীতে। গতকাল অচৈতন্য অবস্থায় ওই তরুণীকে রাস্তা থেকে উদ্ধার করা হয়। থানায় অভিযোগ দায়ের হলেও কাউকে গ্রেফতার করা যায়নি। উত্তর চব্বিশ পরগনার কাঁকিনাড়ায় এক নাবালিকাকে ধর্ষণের অভিযোগ উঠল গৃহশিক্ষকের বিরুদ্ধে। অভিযুক্ত গৃহশিক্ষককে ব্যাপক মারধরের পর পুলিসের হাতে তুলে দেন স্থানীয় বাসিন্দারা।
বারাসতের কামদানি মোড় কয়েক পশলা বৃষ্টি হয়ে গেছে। মাটি ভিজে। ভেজা পাতায় জংলা গন্ধ। কনে দেখা আলোয় বাড়ি ফিরছিল অনামী অঙ্গনা। ভেড়ির গায়ে বড় পাঁচিল লুকিয়ে আছে ওরা। আর একটু...। তারপরেই ঝাঁপিয়ে পড়বে। ছিঁড়ে, খুঁড়ে খাবে শরীরটাকে। যৌবন শরীরের উত্সব হবে আজ। ফিরছে অঙ্গনা। বাড়িতে ছোট ভাই, রাজমিস্ত্রীর জোগাড় দেওয়া বাবা। দিনে দেড়শো থেকে দুশো টাকা। অভাবের কাজল পরা চোখে এক আটপৌরে মা। ঘরের কেউ উঁচু কেলাসে পড়েনি। আমার ওই একরত্তি মেয়ে পেরেছে, ও পারবে দেখ, অনেক বড় হবে ও। পড়শিদের গলা ফুলিয়ে বলত অনামীর মা।
পশ্চিমবঙ্গে যে একের পর এক ধর্ষণের ঘটনা ঘটছে তা মানতে রাজি নন মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জি। কামদুনি, গেদে, গাইঘাটায় ধর্ষণের পর মুখ্যমন্ত্রী প্রকাশ্য জনসভায় বলেছেন, রাজ্যে দু-একটি ঘটনা ঘটছে। একই সুরে রাজ্যের মুখ্যসচিব বলেছেন, এরাজ্যে দু-একটি বিক্ষিপ্ত ঘটনা ঘটছে। মুখ্যমন্ত্রীর মনোভাব ধরা পড়েছে মুখ্যসচিবের মন্তব্যে। স্বভাবতই পুলিস অফিসারদের অনেকেই সরকারী দায়িত্ব পালন করছেন মুখ্যমন্ত্রীর এই মনোভাব অনুসারে
সি পি আই (এম) নেতা প্রাক্তন বিধায়ক কমরেড দিলীপ সরকার, পার্টিনেতা অর্পণ মুখার্জি, যুবনেতা নির্গুন দুবেসহ একের পর এক পার্টিনেতা ও কর্মীকে প্রকাশ্য দিবালোকে হত্যার প্রতিবাদে গর্জে উঠলেন বার্নপুর-আসানসোলের সাধারণ মানুষ। বুধবার জেলা বামফ্রন্টের ডাকে কয়েক হাজার মানুষ হীরাপুর থানার সামনে সমবেত হয়ে, প্রাকৃতিক দুর্যোগ সত্ত্বেও দীর্ঘক্ষণ ধরে নিহত নেতৃবৃন্দের খুনীদের অবিলম্বে গ্রেপ্তার এবং প্রয়াত শহীদের চরিত্রহননের তৃণমূলী অপচেষ্টার বিরুদ্ধে স্লোগান দেন। বিক্ষোভকারীদের পক্ষ থেকে সাংসদ বংশগোপাল চৌধুরী, আভাস রায়চৌধুরী, পার্থ মুখার্জি, তাপস রায়, সি পি আই নেতা আর সি সিং, আর এস পি নেতা বি বি চৌধুরী ফরওয়ার্ড ব্লক নেতা ভবানী আচার্য আসানসোল-দুর্গাপুর কমিশনারেটের ডি সি হেড কোয়ার্টার শীর্ষ বাম ঝাঁঝারিয়ার হাতে স্মারকলিপি তুলে দেন। তাঁরা অবিলম্বে হত্যাকারীদের গ্রেপ্তারের দাবি প্রশাসনকে জানিয়েছেন। প্রয়াত নেতার চরিত্রহননের জন্য দায়ী তৃণমূল নেতৃত্বের বিরুদ্ধে তারা আইনি লড়াইয়ের পথে যাবেন। এছাড়াও রাজ্যপালের সঙ্গে দেখা করেও এব্যাপারে ব্যবস্থা গ্রহণের দাবি জানানো হবে।
মানুষের রায়কে ভয় পেয়ে রাজ্য সরকারই পঞ্চায়েত নির্বাচনকে ভণ্ডুল করে দিচ্ছে বলে অভিযোগ করলেন বিরোধী দলনেতা সূর্যকান্ত মিশ্র। বুধবার পঞ্চায়েত নির্বাচন সংক্রান্ত মামলা সুপ্রিম কোর্টে পৌঁছানোয় নির্বাচনী অনিশ্চয়তা নিয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের উত্তরে তিনি বলেন, প্রথম থেকেই রাজ্য সরকার এই অনিশ্চয়তা তৈরি করেছে। এর জন্য সরকার পুরোপুরি দায়ী। সরকার যদি নির্বাচন কমিশনের প্রতি কাজে এভাবে বাধা না দিতো তাহলে এই অনিশ্চয়তা তৈরি হতো না।
Subscribe to:
Posts (Atom)